domenica 21 aprile 2013

il Capodanno Bangla dal 24-28 Aprile 2013 presso il parco di Cento celle in Via Casilina n°712.


ll Capodanno Bangla o anche propriamente detto "Boishakhi Mela" segna per le popolazioni sud asiatiche il nuovo anno "borsho" di un calendario molto antico. Per le popolazioni rurali l'inizio del nuovo anno che coincide con la stagione della raccolta del riso. Si da il benvenuto con  feste popolari e fiere del raccolto che si chiamano "nobanno", da notare la similitudine con il "nuovo anno "italiano. Le cerimonie tradizionali del Capodanno sono occasioni di socializzazione per la comunità e fanno parte di un patrimonio tipico della cultura contadina che viene tramandata fino ad oggi nelle comunità immigrate nel mondo e dunque anche a Roma. Le nostre comunità ed associazioni di immigrati del Bangladesh, dell' India , del Pakistan, dello Sri Lanka e del Nepal, collaborano assieme per realizzare l'evento del Boishakhi Mela che oltre a rappresentare un' importante occasione di unione ed integrazione tra le diverse etnie a Roma, mostrano a tutti noi come la capitale sia una rappresentazione di multiculturalità che caratterizza la realtà sociale dell' Italia divenuta mosaico di subculture. 

Boishakhi Mela significa letteralmente "fiera del mese di Boishakhi". In Asia durante la fiera le persone del posto espongono i loro prodotti che sono fatti con le materie prime del posto.
Si producono molti giocattoli di legno e di bambù per la gioia dei più piccoli e oggetti da collezione o da decorazione per la casa di tutti i colori. Famosi sono anche gli oggetti di terracotta i cosiddetti "Pora Matir Hari", usati comunemente come contenitori per i cibi o come vasi. Questi "Hari" secondo l'opinione pubblica conferirebbero un sapore più naturale e sofisticato ai cibi a differenza di quelli contenuti nei contenitori di acciaio o di plastica.
La fiera si svolge nei villaggi e nelle città. I commercianti locali per attirare la gente allestiscono decorazioni colorate, celebrano canti e balli tradizionali, spettacoli di illusionismo e svariati giochi e giostre. L'arrivo del mese di Boishakhi per le persone dei villaggi di solito è festeggiato mangiando i primi manghi dell' anno con i quali poi si faranno sottaceti che successivamente saranno esportati all' estero.
Il Capodanno Bangla è importante per il mantenimento della cultura d'origine fuori dal nostro paese di provenienza. Ciò coinvolge ed incoraggia la seconda generazione di immigrati, socializzati nel contesto migratorio che interiorizzano le regole della propria etnia e i codici culturali tradizionali d'origine.
Questo dunque un evento che si celebra dall' Afghanistan fino alla Thailandia nel primo giorno del mese che cade ogni 13-14 o 15 Aprile. 
Nel calendario Bangla inizia ,a differenza del calendario gregoriano e da quello arabo, all' alba dopo il sorgere del sole.
In Italia  gli immigrati sud asiatici sono soliti raggiungere la Capitale insieme ai famigliari in occasione dell' evento. Roma in queste giornate ospita circa 50 mila persone tra immigrati, cittadini romani di tutte le età e soprattutto giovani studenti.  Quest'anno l'evento si terrà nei giorni 24-28 Aprile 2013 presso il parco di Cento celle in Via Casilina n°712.
Questa Fiera del Boishakhi è dunque un'occasione per noi di raccontare e far conoscere alla società italiana la nostra cultura e la nostra storia, mostrando i diversi simboli di appartenenza culturale, i diversi generi musicali e balli, ma soprattutto i diversi prodotti artigianali e culinari asiatici e il vestiario.
Questo è un modo interessante ed indispensabile che favorisce l'incontro e l'interazione dei diversi universi culturali che quotidianamente rimangono separati gli uni dagli altri.
Saremo lieti della vostra presenza. Buon anno 1420 a tutti! , "SHOBAIKE SHUVO NOBO BOSHO 1420"
A cura di Romana Amin
la responsabile dell' ufficio amministrativo dell' Ass. Onlus Dhuumcatu.

Capodanno Bangla 1420, dal 24 Aprile fino 28, Parco centocelle- Roma


২৪ এপ্রিল থেকে রোমে শুরু হচ্ছে বৈশাখী মেলা ১৪২০

SHARE THIS
TAGS

photo4ধুমকেতু এবং ইতাল বাংলার উদ্যোগে ২৪ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাচ্ছে রোম প্রবাসীদের বহুল প্রতিক্ষীত বৈশাখী মেলা।
শনিবার ২০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায় তরপিনাতারা বাংলা টাউনের ষ্পাইস অফ ইন্ডিয়া রেষ্টুরেন্টে এ উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীদের স্বাগত জানিয়ে এবারের বৈশাখী মেলার মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর এনটিভি ইউরোপ প্রতিনিধি এ কে জামান বলেন, আয়োজকদের সহযোগীতা পেলে মিডিয়াকর্মীদের পক্ষে এই মেলা বিভিন্ন মিডিয়ায় তুলে ধরতে সাংবাদিকরা আরো বেশী সচেষ্ট থাকবেন।
মেলা সহ-আয়োজক ইতাল বাংলার মুখপাত্র তাইফুর রহমান ছোটন বলেন, মেলার মিডিয়া পার্টনারদের আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে যাতে মেলার প্রচারনা আরো প্রসারিত হয়।
মেলার আরেক সহ-আয়োজক ধুমকেতু কর্নধার নূরে আলম সিদ্দিকী বাচ্চু বলেন মেলা একটি সার্বজনীন উদ্যোগ আর তাই সবারই উচিত নিজের উদ্যোগে মেলার প্রচার প্রচারনায় সহযোগীতা করা।
এরপরে আগত মিডিয়াকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে আয়োজক বৃন্দ জানান, এবারের মেলায় ইতালীয়ান শিল্পীদের বেশ কিছু দেশীয় পরিবেশনা থাকবে যা আমাদের সাথে ইতালীয়ানদের সম্পর্কে,র নতুন দিক উন্মোচন করবে, থাকবে বৈশাখী র‌্যালী, চিত্রাংকন, দেশীয় খাবারসহ নানা আয়োজন। মেলায় বাংলাদেশ দেশে অন্তত ২০টি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহন করবে। মিডিয়াকর্মীদের জন্য আলাদা মিডিয়া বুথের পাশাপাশি লাইভ প্রচারনার বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে।

domenica 7 aprile 2013

I cittadini del Bangladesh Fuori quota , perché ?


ইতালি করেসপন্ডেন্ট, বাংলামেইল২৪ডটকম
Sun, 07 Apr, 2013 11:02 AM
ইতালি: ২০১৩ সালের ইতালির সিজন্যাল ভিসায় ৩০ হাজার শ্রমিক আনার ঘোষণায় প্রথমবারের মত বাদ পড়লো বাংলাদেশ। প্রতি বছরের মত দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত, শ্রীলংকা, পাকিস্তান ও অন্যান্য দেশগুলো গত ২০ মার্চ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন জমা দিতে পারলেও এ সুযোগ থেকে বাংলাদেশ বঞ্চিত হয়েছে।

ইতালিতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের সুনাম রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হয়েও ইতালিতে খুব একটা ভালো জায়গা করে নিতে পারেনি। তবে এ ব্যপারে প্রবাসীদের রয়েছে ভিন্নমত।

ইতালিয়ান সরকারের বিশেষ চুক্তিপত্রে বাংলাদেশ সরকার স্বাক্ষর না করার কারণ ব্যখ্যা করেন বাংলাদেশ সমিতি ইতালির সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী বাচ্চু। তিনি বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশিরা সিজনাল ভিসায় এসে কেউই ফিরত যায়নি, তাই ইতালি সরকার এবার বিশেষ চুক্তিরপত্রের মধ্যে উল্লেখ করে, যে সব বাংলাদেশি এই প্রক্রিয়ায় ইতালিতে আসছে তারা যদি সময় শেষ হওয়ার আগেই দেশে ফিরে না যায়, তবে বাংলাদেশ সরকার নিজ খরচে তাদেরকে দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করবে। কিন্তু সেই চুক্তি পত্রে সই না করার ফলে এবার ২০১৩ সালের সিজনাল ভিসা থেকে বাদ পড়ে।’

তবে এতে করে রক্ষা পেয়েছে ইতালি বসবাসরত অবৈধ্ অনেক বাংলাদেশি প্রবাসী। এছাড়াও ব্যাপক দুর্নীতি, দালাল চক্রের প্রভাব এবং এ কোঠায় বাংলাদেশিরা ইতালি এসে রির্পোটিং না করার কারণ হিসেবে মনে করেন বাংলাদেশ সমিতি ইতালির সহসভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘সিজন্যাল ভিসায় বাংলাদেশিরা এসে যদি ঠিকমতো কাজ করতো তাহলে বাংলাদেশকে এই লজ্জাকর অবস্থায় পড়তে হতো না।’

অন্যদিকে ইতালি সরকার আরেকটি নোটিশে জানায়, যে সব দেশের নাগরিক আগে কৃষি বা সিজন্যাল ভিসায় এসে নিয়ম অনুযায়ী ইতালিতে কাজ করেছেন, তারা এবছরের ঘোষিত কোঠায় আবারও একই প্রক্রিয়ায় আসতে পারবেন। এ তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে ২০১২ সালে যারা সিজন্যাল ভিসায় ইতালিতে প্রবেশ করে নিয়মিত কাজ করছেন শুধুমাত্র তারাই বাংলাদেশি হিসাবে পুনরায় এই প্রক্রিয়ায় তাদের মালিকের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

ইতালিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা আশা করছেন, ইতালিয়ান সরকার সিজন্যাল ভিসার আইনটি শিথিল করবে এবং এর সঙ্গে বাংলাদেশিদের সুনাম অক্ষুণ্ন থাকবে।

বাংলামেইল২৪ডটকম/আরপি/ ১১০২ ঘণ্টা, ৭ এপ্রিল ২০১৩

mercoledì 3 aprile 2013

Boishakhi Mela o Borshoboron 1420

Dal 24 Aprile a Parco Cento Celle
প্রতিবারের ন্যয় এবারও ২৪ এপ্রিল থেকে বৈশাখী মেলা ও বর্ষবরণ ১৪২০ উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে আপনাদের পরিচিত মাঠ  Kvwmwjbv cvK©   এ বিশাল আয়োজনে। সর্বনী¤েœ ৫দিন উর্দ্ধে ৭ দিন ব্যপি এবারের মেলা ইতালবাংলা ও ধূমকেতু সংগঠনের যৌথ আয়োজনে ও বাংলাদেশ সমিতির ব্যবস্থাপনায় উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে। যে সকল সংগঠন এই বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলাতে অংশগ্রহন করিতে ইচ্ছুক তাহাদেরকে ইতালবাংলা অফিস ও ধূমকেতু  ঠরধ ঈধংরষরহধ ৫২৫ অফিসে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
যাহারা ষ্টল নিতে আগ্রহী তাহাদেরকে আগামী ০৯/০৪/২০১৩ এর মধ্যে ধূমকেতু সংগঠনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে ষ্টল বরাদ্ধ করা হবে। নগদ মূল্য পরিষোধ না করিলে কোন ষ্টল বরাদ্ধ করা হবে না।
খাবারের মোট ষ্টল ৬টি
কাপড় কিংবা অন্যান্য দ্রব্যাদির ষ্টল ৩ টি
৬+৩ মোট ৯টির বেশি কোন ষ্টল বরাদ্ধ হবে না কেনা বেচার জন্য + কিছু ষ্টল হবে প্রদর্শনী ও বালাদেশ থেকে আগত হাউজিং কোম্পানি। ব্যবসায়ী কাগজ পত্রাদি ব্যতিত ষ্টল বরাদ্ধ হবে না।
মেলা পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে ৪ী৪ মিঃ একটি ষ্টল ও একটি টেবিল সাথে ২টি চ্যায়ার দেওয়া হবে ( মেলা শেষে দ্রব্যাদি ফেরৎ দিতে হবে)।
আপনাদের সহযোগীতা একান্ত ভাবে কাম্য- ধূমকেতু
সাব্বাস, প্রশাসনের সাথে মোকাবিলা করে মেজবা ভাইয়ের লোকাল পুনরায় চালু করেছে । আপনাদের সভা, পারিবারিক অনুষ্ঠান কারার জন্য আজই যোগাযোগ করুন- wfqv Kvwmwjbv -৫২৩, ‡Uwj:৩২৯০৩২৫৮২৯